Skip to main content

Bengali literature questions | bangla sahityer itihash | wbssc bengali

 Bengali literature | important Bengali questions | wbssc Bengali | bangla sahitya

১. মনসামঙ্গল কত সালে রচিত? 

উঃ দেবী মনসার কাহিনী অবলম্বন অনেকেই মনসামঙ্গল কাব্য রচনা করেছেন বিভিন্ন সময়ে - কেতকাদাস তাঁর 'ক্ষেমানন্দী' কাব্যটি রচনা করেছেন ১৫৬০ সালে, বিজয়গুপ্ত তাঁর 'পদ্মাপুরাণ' রচনা করেছেন ১৪৯৪ এ, বিপ্রদাস 'মনসা বিজয়' ১৪৯৫ এ রচনা করেছেন। 

২. মনসামঙ্গল কাব্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি কে? 

উঃ মনসামঙ্গল কাব্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি হলেন বিজয়গুপ্ত।

৩. মনসামঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে? 

উঃ মনসামঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি হলেন বিজয়গুপ্ত।

৪. মনসামঙ্গল কাব্যের প্রশ্ন উত্তর - আমরা আগের একটি পোস্টে মনসামঙ্গল কাব্যের সমস্ত প্রশ্ন উত্তর ভালোভাবে আলোচনা করেছি আপনারা এই লিঙ্কে ক্লিক করে সেই পোস্ট টি দেখে নিতে পারবে👉 মনসামঙ্গল কাব্যের প্রশ্ন উত্তর 

৫. ময়মনসিংহ গীতিকার নারী চরিত্র 

উঃ ময়মনসিংহ গীতিকায় ১০ টি পালা রয়েছে, সেই পালা গুলি হল- মহুয়া পালা, মলুয়া পালা, জয়চন্দ্র-চন্দ্রাবতী পালা, কমলা পালা, কঙ্ক ও লীলা পালা, কাজলরেখা পালা, দেওয়ান ভাবনা পালা, কেনারাম পালা, রূপবতী পালা ও দেওয়ান মদিনা পালা। ময়মনসিংহ গীতিকার নারী চরিত্র গুলি হল- মহুয়া, মলুয়া, চন্দ্রাবতী, রূপবতী, কাঞ্চনমালা, কঙ্ক ও লীলা। 

৬. স্বপন বুড়ো কার ছদ্মনাম?

উঃ অখিল নিয়োগীর ছদ্মনাম স্বপন বুড়ো।

৭. 'বিবাহ বিভ্রাট' কার লেখা?

উঃ 'বিবাহ বিভ্রাট' অমৃতলাল বসুর লেখা। 

৮. রসরাজ নামে কে পরিচিত? 

উঃ রসরাজ নামে পরিচিত অমৃতলাল বসু।

৯. শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য PDF

উঃ আমরা আগের একটি পোস্টে শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য সম্পর্কে আলোচনা করেছি আপনারা সেই পোস্টে দেখে নিতে পারবে 👉 শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য 

১০. মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর চণ্ডীমঙ্গল কাব্য

উঃ আমরা আগের একটি পোস্টে চণ্ডীমঙ্গল কাব্য সম্পর্কে আলোচনা করেছি আপনারা সেই পোস্টে দেখে নিতে পারবে 👉 চণ্ডীমঙ্গল কাব্য

১১. শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্যের কাহিনী কী?

উঃ ভূ-লোককে পাপ মুক্ত করতে ভগবান বিষ্ণুর কৃষ্ণ রূপে অবতার ও রাধার সাথে প্রেম লীলা হল শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্যের মূল কাহিনী। 

১২. মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর কবিপ্রতিভা -

উঃ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী তাঁর কবি প্রতিভার বলে কাব্যটিকে এক অসামান্য শৈল্পিক রূপ প্রদান করেছেন। মুকুন্দরাম চক্রবর্তী চরিত্র চিত্রনে তিনি অত্যন্ত নিপুনতার পরিচয় দিয়েছেন। পরিচিত জীবন পরিবেশ ও আপন অভিজ্ঞতার সঞ্চয় থেকেই চরিত্র গুলি আমন্ত্রিত। চরিত্র গুলি একদম বাস্তবতায় সমৃদ্ধ। তিনি সকল শ্রেণীর মানুষকে তাঁর লেখনীতে বাস্তব রূপ দিতে পারেন। যেমন নাগরিক বনিকের মধুকর বৃত্তি অর্থাৎ দুবার বিয়ে করার প্রয়াস; অপগত যৌবন হলনার মনের দাহ ও সতীন সমস্যা বিষয় গুলি বাস্তব ও সাহিত্য রসে সমৃদ্ধ। মুকুন্দরাম চক্রবর্তী তাঁর কাব্যে ষঠ চরিত্র গুলিও নিপুনতার সাথে এঁকেছেন। শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় মুকুন্দরামের কাব্য সম্পর্কে বলেছেন -

"মুকুন্দর কাব্যের মধ্যে উপন্যাসের লক্ষ্মণ আছে। মুকুন্দর কবিকঙ্কণ চন্ডীতে বাস্তব ছবির রূপায়ন কুশল ঘটন সন্নিবেশ, আখ্যায়িকা ও চরিত্রের দৃঢ় সম্বন্ধ স্থাপনে ভবিষ্যৎ কালের উপন্যাসের পূর্বাভাস পাওয়া যায়। ঐ যুগে জন্মগ্রহণ করলে তিনি কবি না হয়ে ঔপন্যাসিক হতেন।"

১৩. ধর্মমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে? 

উঃ ধর্মমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি হলেন ঘনরাম চক্রবর্তী। 

দৌলত কাজী সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর 

১৪. দৌলত কাজী কে ছিলেন? 

উঃ দৌলত কাজী ছিলেন মধ্যযুগের একজন বাঙালী কবি। তিনি কাজী দৌলত নামেও পরিচিত ছিলেন। 

১৫. দৌলত কাজী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? 

উঃ দৌলত কাজীর জন্ম বাংলাদেশের চট্টগ্রামের রাউজান থানার অন্তর্গত সুলতানপুর গ্রামে। 

১৬. দৌলত কাজী কার রাজসভার কবি ছিলেন? 

উঃ দৌলত কাজী আরাকান রাজ থিরি-থু-ধম্মার (শ্রী সুধর্মা) রাজসভার কবি ছিলেন।

১৭. দৌলত কাজী কার পৃষ্ঠপোষকতায় ও উপদেশে কাব্য রচনা শুরু করেন?

উঃ দৌলত কাজী আরাকানের সমরসচিব  আশরাফ খানের পৃষ্ঠপোষকতায় ও উপদেশে ১৬২১ থেকে ১৬৩৮ খ্রীঃ মধ্যে কাব্য রচনা শুরু করেন। 

১৮. সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী কাব্যটির রচয়িতা কে? অথবা, সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী কার রচনা?

উঃ দৌলত কাজী। তিনি কাব্যটির প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ রচনা করার পর লোকান্তরিত হন।

১৯. সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী কাব্যটির বাকি অংশ কে সমাপ্ত করেন? 

উঃ প্রসিদ্ধ কবি সৈয়দ আলাওল  আরাকান রাজ সান্দ-থু-ধম্মার (চন্দ্র সুধর্মা) প্রধানমন্ত্রী সুলেমানের নির্দেশে কাব্যটির বাকি অংশটুকু (এক তৃতীয়াংশ) সমাপ্ত করেন। 

২০. লোরচন্দ্রানী কাব্যের উৎস কী?

উঃ লোরচন্দ্রানী কাব্যের উৎস হল মিয়া সাধনের 'মৈনা-কো-সত'।

২১. মিয়া সাধন তাঁর সতীময়নার কাহিনী টি কোন ভাষায় রচনা করেছেন? 

উঃ ঠেট-গোহারী অর্থাৎ গ্রাম্য-হিন্দি ভাষায়। 

২২. 'লোরচন্দ্রানী' কাব্যের কাহিনী কী? 

উঃ লোর ও চন্দ্রানীর প্রেমের আখ্যান আর তার সঙ্গে লোরের প্রথম পত্নী ময়নার সতীত্বের কাহিনী ও তার স্বামী দ্বারা পরিত্যক্ত হবার পর ময়নার করুন বিলাপ বর্ণনা এই কাব্যের মূল কাহিনী। 

সংক্ষিপ্ত আকারে লোরচন্দ্রানী বা সতীময়নার কাহিনী দেওয়া হল-

গোহারী দেশের রাজার সুন্দরী কন্যা চন্দ্রানী। তার বিয়ে হয়ে যায় একজন নপুংসক বামনের সাথে। ফলস্বরূপ তিনি সুখী হতে পারলেন না নপুংসক বামনের সাথে। পরে লোরের সাথে সাক্ষাৎ হয় চন্দ্রানীর। দুজনেই আকৃষ্ট হয়ে পড়েন একে অপরের প্রতি। লোর তার প্রথম পত্নী সতীময়নাকে পরিত্যাগ করে চন্দ্রানীকে নিয়ে পলায়ন করেন। পথে চন্দ্রানীর নপুংসক স্বামীর দ্বারা আক্রান্ত হলে তারা তাকে বধ করে ফেলেন। পরে রাজা মহোরার অনুরোধে লোর চন্দ্রানীকে বিবাহ করেন এবং সেখানকার রাজা হয়ে যান তিনি। এদিকে লোরের পত্নী সতীময়নার দিন কাটতে থাকে অতি দুঃখ কষ্টে। এক লম্পট রাজকুমার সতীময়নাকে প্রলুব্ধ করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যায়। 

দৌলত কাজী এতটুকু কাহিনী রচনা করে লোকান্তরিত হয়ে যান। তারপর বাকি অংশটুকু রচনা করেছেন সৈয়দ আলাওল - দুঃখ ও বিরহ যন্ত্রণায় কাতর সতীময়নাকে যে প্রলুব্ধ করতে এসেছিল সতীময়না ক্রুদ্ধ হয়ে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিলেন। সতীময়নার দুঃখ ও বিরহ যন্ত্রণা দুর করার জন্য তার এক সখী একটি উপকথা শোনালেন। উপকথাটি ছিল এই রকম- ধর্মবতী নগরীর রাজা উপেন্দ্র দেব তার গর্ভবতী পত্নী রতনকলিকাকে কোনো কারণে পরিত্যাগ করেন। এক ব্রাহ্মণের আনন্দ নামে তার একটি পুত্র জন্মগ্রহণ করল। কালক্রমে তার পুত্র বড় হলে তার পিতার সাথে তার সাক্ষাৎ হয় এবং পরিশেষে দীর্ঘ বিরহের পর রতনকলিকা স্বামীর সাথে মিলিত হন। এই উপকথাটি শোনার পর সতীময়না তার বিরহ যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে তিনি এক ব্রাহ্মণ দূতকে স্বামীর কাছে পাঠালেন। বহুকাল পরে লোরক চন্দ্রানীকে নিয়ে ময়নামতীর কাছে ফিরে এলেন। অতঃপর দুই সতীনের  স্বামী সেবায় লোরক মহানন্দে দিন কাটাতে লাগলেন। 

সৈয়দ আলাওল প্রশ্ন উত্তর 

২৩. সৈয়দ আলাওল কে ছিলেন? 

উঃ সৈয়দ আলাওল ছিলেন মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের একজন বিখ্যাত মুসলমান কবি। অনেকে তাঁকে মধ্যযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মুসলমান কবির মর্যাদা দিতে চান।

২৪. সৈয়দ আলাওলের বিস্তারিত পরিচয় কোথায় পাওয়া যায়? 

উঃ সৈয়দ আলাওলের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায় 'সেকেন্দারনামা' ও 'সয়ফুলমুলুকে'।

২৫. সৈয়দ আলাওলের পরিচয় দিন?

উঃ মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে একজন বিখ্যাত কবি হলেন সৈয়দ আলাওল। ফতেয়াবাদের শাসনকর্তা মজলিস কুতুবের অমাত্য পুত্র আলাওল চট্টগ্রামে (মতান্তরে ফরিদপুরে) ষোড়শ শতাব্দীর শেষের দিকে জন্মগ্রহণ করেন এবং তিনি ১৬৭৩ খ্রী. লোকান্তরিত হন। ভাগ্য বিপর্যয়ের কারণে তিনি মগ রাজের সেনা বাহিনীতে যোগদান করেন এবং কিছু দিনের মধ্যেই তাঁর কবিত্ব ও সঙ্গীত পারদর্শিতার কথা জন সমাজে ছড়িয়ে পড়ে এবং আরাকানের মুসলমান শাসনকর্তাদের উৎসাহে তিনি আরবি-ফারসি ও হিন্দি কব্য অবলম্বনে বাংলা ভাষায় তিনি কাব্য রচনা করেছেন। 

২৬. ইসলামি কাহিনী ও ধর্মতত্ব নিয়ে রচিত সৈয়দ আলাওলের অনুবাদমূলক গ্রন্থ গুলি কী কী? অথবা

সৈয়দ আলাওলের চারটি কাব্যের নাম কী? 

উঃ সয়ফুলমুলক বদিউজ্জামাল (১৬৫৮-৭০ খ্রীঃ), হপ্ত পয়কর (১৬৬৫), তোহফা (১৬৬৩-৬৯), সেকেন্দারনামা (১৬৭২)

২৭. 'পদ্মাবতী' কাব্যটি কার লেখা? অথবা 

'পদ্মাবতী' কার লেখা? 

উঃ 'পদ্মাবতী' (আনুমানিক ১৬৪৬ খ্রীঃ) সৈয়দ আলাওলের লেখা। 

২৮. আলাওলের শ্রেষ্ঠ রচনা কোনটি?

উঃ আলাওলের শ্রেষ্ঠ রচনা হল 'পদ্মাবতী'।

২৯. আলাওল তাঁর 'পদ্মাবতী' কাব্যটি কোন কাব্য অবলম্বনে রচনা করেছেন? 

উঃ প্রসিদ্ধ হিন্দি কবি মুহম্মদ জায়সীর 'পদুমাবৎ' অবলম্বনে সৈয়দ আলাওল তাঁর কাব্যটি রচনা করেছেন। 

৩০. হপ্তপয়কর কোন লেখকের রচনা? অথবা, হপ্তপয়কর কার রচনা?

উঃ হপ্তপয়কর সৈয়দ আলাওলের রচনা। 

৩১. হপ্তপয়কর কত সালে রচিত হয়?

উঃ হপ্তপয়কর ১৬৬৫ সালে রচিত হয়। 

৩২. কবি আলাওলের জন্মস্থান কোনটি?

উঃ কবি আলাওলের জন্ম বাংলাদেশের চট্টগ্রামে (মতান্তরে ফরিদপুরে)।

৩৩. সয়ফুলমুলক কোন কবির কাব্যগ্রন্থ?

উঃ সয়ফুলমুলক আলাওলের কাব্যগ্রন্থ।

৩৪. কবি আলাওলের প্রথম রচনা কোনটি? 

উঃ কবি আলাওলের প্রথম রচনা হল 'পদ্মাবতী'।

৩৫. পদ্মাবতী কী ধরনের রচনা?

উঃ পদ্মাবতী হল অনুবাদমূলক কাহিনী কাব্য। 

Comments

Popular posts from this blog

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc      শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য 1. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কবে আবিষ্কার করেন ? উঃ বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে। 2. কাব্যটি কোথা থেকে আবিস্কার করা হয় ? উঃ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামে শ্রীনিবাস আচার্যের বংশধর দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের গোয়াল ঘরের মাচা থেকে । 3. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কখন লিখেছেন? উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি বড়ু চণ্ডীদাস চতুর্দশ শতকের প্রথমার্ধে লিখেছেন । 4. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কোথা থেকে কত সালে প্রকাশিত হয় ?  উঃ ১৩১৬ বঙ্গাব্দে (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয় । 5. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির প্রকৃত নাম কী ছিল ? উঃ শ্রীকৃষ্ণ সন্দর্ভ । 6. বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্যে কিসের কিসের প্রভাব আছে? উঃ ভাগবত,পুরাণ ও জয়দেবের গীতগোবিন্দের । 7. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের কয়টি খন্ড রয়েছে? উঃ ১৩ টি । 8. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের খন্ড গুলির নাম উল্লেখ করুন? উঃ জন্ম খন্ড , তাম্বুল খন্ড , দান খন্ড, নৌকা খন্ড , ভার খন্ড , ছত্র

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | কাশীরাম দাস প্রশ্ন উত্তর

  বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস   Q.1 অন্নদামঙ্গল কার লেখা?  Or অন্নদামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা কে? উঃ ভারতচন্দ্র রায়। Q.2 ভারতচন্দ্রকে রায়গুণাকর উপাধি কে প্রদান করেন? উঃ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র। Q.3 ভারতচন্দ্র কোন কাব্য ধারার শ্রেষ্ঠ কবি?  উঃ ভারতচন্দ্র মধ্যযুগীয় মঙ্গলকাব্য ধারার শ্রেষ্ঠ কবি।  Q.4 কঙ্কাবতী উপন্যাস কার লেখা?  উঃ কঙ্কাবতী উপন্যাস ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় এর লেখা।  Q.5 কঙ্কাবতী কাব্যটি কার লেখা?  উঃ কঙ্কাবতী কাব্যটি বুদ্ধদেব বসুর লেখা।  Q.6 কাফি খাঁ কার ছদ্মনাম?  উঃ কাফি খাঁ প্রফুল্ল চন্দ্র লাহিড়ীর ছদ্মনাম।  Q.7 বিনয় মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ বিনয় মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো যাযাবর। Q.8 সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো সুবচনী।  Q.9 নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো সুনন্দ। Q.10 সত্যপীর কার ছদ্মনাম? উঃ সত্যপীর সৈয়দ মুজতবা আলীর ছদ্মনাম।  Q.11 নীহারিকা দেবী কার ছদ্মনাম?  উঃ নীহারিকা দেবী অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের ছদ্মনাম।  Q.12 নীলকন্ঠ কার ছদ্মনাম?  উঃ প্রভাত মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম নীলকন্ঠ।  Q.13 অনিলা দেবী

শাক্ত পদাবলী | বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc |

শাক্ত পদাবলী    1. শাক্ত পদাবলী কী?  উঃ অষ্টাদশ শতাব্দীতে দেবী কালিকা বা  শ্যামার আরাধনা বিষয়ক যে সমস্ত পদ  রচিত  হয়েছিল তা-ই শাক্ত পদাবলী নামে পরিচিত। 2. শাক্ত পদাবলীকে কয়টি পর্যায়ে ভাগ করা যায়?  উঃ (ক) আগমনী (খ) বিজয়া (গ) ভক্তের  আকুতি।  3. শক্তি ধর্ম বিষয়ক প্রাচীনতম পরিচয়  কোথায় পাওয়া  যায় ?  উঃ ঋগ্বেদের দেবীশুক্তে ।  4. শাক্ত পদের আরেক নাম কী ?  উঃ 'মালসী'। এই গান গুলি মালবশ্রী রাগে গাওয়া হত তাই এরূপ নামকরন ।  5. শাক্ত পদাবলীর শ্রেষ্ঠ পদকর্তা কে?  উঃ রাম প্রসাদ সেন ।  6. রাম প্রসাদ সেনের পরিচয় দাও?  উঃ ঈশ্বর গুপ্তের তথ্য অনুসারে রাম  প্রসাদের জন্ম ১৭২০-১৭২১ খ্রিস্টাব্দ  এবং ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে তিনি দেহ ত্যাগ করেন। তাঁর জন্ম হালি শহরের অন্তর্গত কুমার হট্ট গ্রামে।  7. কবি রাম প্রসাদ সেনের প্রথম গান কী?  উঃ "আমায় দাও মা তবিলদারি" 8. কবি রাম প্রসাদ সেনের পিতার নাম কী? উঃ রাম রাম সেন।  9. কবি রাম প্রসাদ সেনকে কবিরঞ্জন উপাধি কে প্রদান করেন? উঃ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র।  10. কবি রাম প্রসাদ সেন আর কোন কোন কাব্য রচনা করেন?  উঃ 'বিদ্যাসুন্দর','কালীকীর্তন','কৃষ্ণকী