Skip to main content

Posts

Showing posts from May, 2020

বিখ্যাত চরিত্র ও তাদের স্রষ্টা | Famous characters in Bengali literature | বিখ্যাত চরিত্র ও তার স্রষ্টা | বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত চরিত্র ও তার স্রষ্টা | বিভিন্ন চরিত্র, তাঁদের স্রষ্টা ও গ্রন্থের নাম

  চরিত্র     স্রষ্টার নাম     গ্রন্থের নাম     তোরাপ  দীনবন্ধু মিত্র    নীলদর্পণ   অমিত, লাবণ্য    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর    শেষের কবিতা    শশী  মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়   পুতুল নাচের ইতিকথা     দেবদাস, পার্বতী, চন্দ্রমুখী     শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়    দেবদাস   শ্রীকান্ত   শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়    শ্রীকান্ত   ব্যোমকেশ বক্সী   শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়    ব্যোমকেশ বক্সী   বিহারী, আশালতা, মহেন্দ্র, বিনোদিনী    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর    চোখের বালি   ভবানী পাঠক, প্রফুল্ল, ব্রজেশ্বর     বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের    দেবী চৌধুরানী   পাগলা দাশু   সুকুমার রায়    পাগলা দাশু    প্রফেসর শঙ্কু   সত্যজিত রায়  প্রফেসর শঙ্কুর ডায়েরি...

নাথ সাহিত্য | Nath sahitya | bangla sahityer itihas | wbssc bengali | wbslst Bengali |

  নাথ সাহিত্য মানব দেহকে মায়া বলে পরিত্যাগ না করে যোগ সাধনার দ্বারা মোক্ষ প্রাপ্তির আকাঙ্খায় একদল যোগী সম্প্রদায় যে সাধন পথকে গ্রহণ করেছিলেন তা-ই নাথ ধর্মপথ নামে পরিচিত,আর সেই সাধনার কথা সাহিত্যের যে ধারায় লিপিবদ্ধ হয়েছে তা-ই নাথ সাহিত্য। প্রাচীন কাল থেকে বাংলা তথা ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এই সাধনা প্রচলিত লোককথা,ছড়া, পাঁচালির মাধ্যমে তা দীর্ঘদিন ধরে অনুশীলিত হচ্ছিল, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এগুলি নাথ গীতিকা নামে পরিচিত । 1. গোরক্ষ পন্থী নামে কারা পরিচিত ? উঃ নাথ সম্প্রদায়ের প্রধান আচার্য গুরু গোরক্ষ নাথের শিষ্যরা গোরক্ষ পন্থী নামে পরিচিত । 2. কোন সময়ে এবং কার নেতৃত্বে নাথ যোগী ধর্ম ভারতবর্ষে সর্বত্র প্রচার লাভ করে? উঃ খ্রিষ্টীয় নবম শতাব্দীতে , গোরক্ষ নাথের নেতৃত্বে। 3. বাংলার নাথ সাহিত্যের কাহিনী কয়টি ও কী কী ? উঃ দুইটি- (ক) গোরক্ষ নাথ কাহিনী                (খ) ময়নামতী গোপীচন্দ্রের কাহিনী 4. গুরু মীননাথ কে আত্ম বিস্মৃতি ও অধঃপতন থেকে কে উদ্ধার করেন ? উঃ গুরু মীননাথের শিষ্য গোরক্ষক নাথ । [ রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস থেকে গুরুত্...

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc      শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য 1. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কবে আবিষ্কার করেন ? উঃ বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে। 2. কাব্যটি কোথা থেকে আবিস্কার করা হয় ? উঃ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামে শ্রীনিবাস আচার্যের বংশধর দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের গোয়াল ঘরের মাচা থেকে । 3. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কখন লিখেছেন? উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি বড়ু চণ্ডীদাস চতুর্দশ শতকের প্রথমার্ধে লিখেছেন । 4. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কোথা থেকে কত সালে প্রকাশিত হয় ?  উঃ ১৩১৬ বঙ্গাব্দে (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয় । 5. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির প্রকৃত নাম কী ছিল ? উঃ শ্রীকৃষ্ণ সন্দর্ভ । 6. বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্যে কিসের কিসের প্রভাব আছে? উঃ ভাগবত,পুরাণ ও জয়দেবের গীতগোবিন্দের । 7. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের কয়টি খন্ড রয়েছে? উঃ ১৩ টি । 8. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের খন্ড গুলির নাম উল্লেখ করুন? উঃ জন্ম খন্ড , তাম্বুল খন্ড , দান খন্ড, নৌকা খন্...

মনসামঙ্গল কাব্য | manasha mangal kavya | bangla sahityer itihas | বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc

মনসামঙ্গল কাব্য   1. মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে ? উঃ কানা হরিদত্ত 2. মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কানা হরিদত্ত এই তথ্যটি কীভাবে জানা যায়? উঃ মনসামঙ্গল কাব্য ধারার আর এক জন কবি বিজয় গুপ্ত তাঁর পদ্মপুরাণের প্রারম্ভে মনসামঙ্গলের আদিকবি কানা হরিদত্তের নাম উল্লেখ করেছেন। 3. কানা হরিদত্তের কাব্যের নাম কী ?      উঃ মনসামঙ্গল । 4. কানা হরিদত্তের মনসামঙ্গল কোন শতাব্দীতে লেখা? উঃ পঞ্চদশ শতাব্দীতে । 5. কবি বিজয় গুপ্ত কোন সময়ের কবি ? উঃ কবি বিজয় গুপ্তের আবির্ভাব ঘটে পঞ্চদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে । 6. কবি বিজয় গুপ্তের জন্ম কোথায়? উঃ কবি বিজয় গুপ্তের জন্ম বাংলা দেশের বরিশাল জেলার গৈলা ফুল্লশ্রী গ্রামে । 7. বিজয় গুপ্তের কাব্যের নাম কী ? উঃ বিজয় গুপ্তের কাব্যের নাম 'পদ্মপুরাণ'। 8. বিজয় গুপ্তের কাব্য কতো সালে প্রথম ছাপার অক্ষরে প্রকাশিত হয়? উঃ বরিশাল থেকে বাংলা ১৩০৩ সালে ছাপার অক্ষরে  প্রকাশিত হয়। 9. 'মুর্খে রচিলা গীত না জানে মাহাত্ম্য' কথাটি কে কার সম্পর্কে বলেছেন ? উঃ বিজয় গুপ্ত তাঁর 'পদ্মপুরাণ' কাব্যে মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কানা হরিদত্তের সম্পর্কে ...

শিবায়ন | shivayan | bangla sahityer itihas | wbssc bengali

শিবায়ন 1. শিবায়ন কী ? উঃ মধ্যযুগে বাংলাদেশে শিব-দূর্গাকে অবলম্বন করে কতগুলি আখ্যান কাব্য রচিত হয়েছিল তা শিবায়ন কাব্য নামে পরিচিত। 2. বাংলার শিব বিষয়ক কাহিনী গুলিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ? উঃ দুই ভাগে - ১. মৃগলুব্ধ কাহিনী                                          ২. শিবায়ন কাব্য 3. মৃগলুব্ধ কী ? উঃ চট্টগ্রামে শিব মহিমা বিষয়ক যে পৌরাণিক পুঁথি পাওয়া গেছে তা মৃগলুব্ধ নামে পরিচিত৷ 4. মৃগলুব্ধের কবি কে? উঃ সাহিত্য বিষারদ মুন্সি আবদুল করিম মোট তিন জন কবির মৃগলুব্ধের পুঁথির সন্ধান পেয়েছেন৷ তাদের মধ্যে দুজনের নাম পাওয়া যায় -                         ১. রাম রাজা                          ২. রতি দেব 5. সপ্তদশ শতাব্দীর দুইজন কবির নাম উল্লেখ করুন ?  উঃ ১. শঙ্কর কবিচন্দ্র ২. রামকৃষ্ণ 6. শঙ্কর কবিচন্দ্রের শিবায়নের দুটি পালার নাম উল্লেখ করুন ? উঃ 'শঙ...

অন্নদামঙ্গল কাব্য | annada mangal kavya | bangla sahityer itihas | wbssc bengali |

অন্নদামঙ্গল কাব্য 1. অন্নদামঙ্গল কাব্যের লেখক কে? উঃ  অন্নদামঙ্গল কাব্যের লেখক হলেন ভারতচন্দ্র ।  2. মধ্যযুগের জীবন চেতনা কেমন ছিল ?  উঃ দেববাদ নির্ভর মানবতাবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত? 3. ভারতচন্দ্র কার সভাকবি ছিলেন ?  উঃ নবদ্বীপের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের। 4. নাগরিক কবি কাকে বলা হয়? উঃ নাগরিক কবি বলা হয় ভারতচন্দ্রকে ।  5. অন্নদামঙ্গল কাব্য কয়টি খন্ডে বিভক্ত? উঃ তিনটি । অন্নদামঙ্গল , কালিকা মঙ্গল বা বিদ্যাসুন্দর, অন্নপূর্ণা মঙ্গল বা মানসিংহ  6. অন্নদামঙ্গলের প্রথম খন্ডের কাহিনী উল্লেখ  করুন? উঃ   প্রথম খণ্ডে আলিবর্দী কর্তৃক কৃষ্ণচন্দ্রকে কারাগারে বন্দী করার ইতিহাস ও দেবী অন্নপূর্ণা কর্তৃক তাঁর উদ্ধারপর্ব। এরপর সংস্কৃত কাশীখণ্ড’ ও ‘শিবপুরাণ’ অবলম্বনে সতীর দেহত্যাগ  ও তাঁর পুনর্জন্মের কাহিনি বর্ণিত। এরপর স্থান পেয়েছে ব্যাসদেব কর্তৃক দ্বিতীয় কাশী নির্মাণের বিবরণ ও হরিহােড়ের কাহিনি। 7. অন্নদামঙ্গলের দ্বিতীয় খন্ডের কাহিনী উল্লেখ  করুন? উঃ  অন্নদামঙ্গলের দ্বিতীয় খণ্ডের নাম ‘কালিকামঙ্গল’ বা ‘বিদ...

ধর্মমঙ্গল কাব্য | Dharmamangal kabya | bangla sahityer itihas | ধর্মমঙ্গল কাব্যের অতিগুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর | wbssc 2020 | wbssc bengali |

ধর্মমঙ্গল কাব্য 1. ধর্মমঙ্গলের দেবতা কোথায় পূজিত হন? উঃ রাঢ অঞ্চলে৷  2. মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ধর্ম ঠাকুরকে কী বলে উল্লেখ করেছেন ? উঃ মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ধর্ম ঠাকুরকে প্রচ্ছন্ন বৌদ্ধ দেবতা বলে উল্লেখ করেছেন৷ 3. 'ধর্ম' শব্দটি এসেছে কোথা থেকে ?  উঃ ডঃ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতানুসারে ধর্ম শব্দটি এসেছে কুর্মপূজক কোনো অনার্য জাতির ভাষা থেকে৷ 4. ডঃ সুকুমার সেন ধর্ম ঠাকুরের মধ্যে কোন কোন দেবতার প্রভাব লক্ষ করেছেন ?  উঃ ডঃ সুকুমার সেন ধর্ম ঠাকুরের মধ্যে শিব, বরুণ ও যমের প্রভাব লক্ষ করেছেন৷ 5. ধর্ম ঠাকুরের রূপ কল্পনার মুলে রয়েছেন কোন দেবতা? উঃ সূর্য দেবতা৷ 6. ধর্ম দেবতা কূপিত হলে কোন রোগ হয় ?  উঃ কুষ্ঠ রোগ হয়৷ 7. ধর্মের আসল পুরোহিত কারা ?  উঃ ডোম। 8. ধর্মমঙ্গলের কাহিনী কয়টি ও কী কী ?  উঃ ধর্মমঙ্গলের কাহিনী দুইটি। সেগুলো হল- ১. রাজা হরিশ্চন্দ্রের কাহিনী৷  ২. লাউসেনের কাহিনী। 9. রাজা হরিশ্চন্দ্র কোন দেবতার কৃপায় পুত্র বর লাভ করেছিলেন? উঃ ধর্ম ঠাকুরের। 10. ধর্মমঙ্গলের আদি কবি কে ছিলেন ?  উঃ ধর্মমঙ্গের আদি কবি হ...

চণ্ডীমঙ্গল কাব্য | chandimangal kabya | bangla sahityer itihas | wbssc | wbssc bengali

চণ্ডীমঙ্গল কাব্য 1. চণ্ডীমঙ্গল কাব্য ধারার আদি কবি কে ?  উঃ চণ্ডীমঙ্গল কাব্য ধারার আদি কবি হলেন- মানিক দত্ত। 2. চণ্ডীমঙ্গল কাব্য ধারার আদি কবি মানিক দত্ত কীভাবে এটি জানা যায়? উঃ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী তাঁর প্রসিদ্ধ কাব্য চণ্ডীমঙ্গল বা অভয়ামঙ্গলে আদি কবি মানিক দত্তের নাম একাধিক বার উল্লেখ করেছেন। 3. চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি মানিক দত্ত কোথাকার কবি ছিলেন ?   উঃ চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি মানিক দত্ত পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলার কবি ছিলেন । 4. মানিক দত্তের চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের পুঁথি গুলি কোথা থেকে প্রকাশিত হয় ? উঃ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে । 5. কার লেখা চন্ডীমঙ্গল পূর্ববঙ্গে জাগরণ নামে পরিচিত ? উঃ দ্বিজমাধবের চণ্ডীমঙ্গল কাব্য পূর্ববঙ্গে জাগরণ নামে পরিচিত । 6. চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র গুলো কী কী ? উঃ চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান চরিত্র গুলো হল - কালকেতু, ফুল্লরা, ধনপতি, খুল্লনা, লহনা, ভাঁড়ু দত্ত, মুরারী শীল। 7. চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান কবি কে ? উঃ চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান কবি হলেন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী । 8. কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর উপাধি কী ছিল ? উঃ কবি মুকুন্দরাম চক্...

চর্যাপদ | Charyapada | bangla sahityer itihas | চর্যাপদ প্রশ্ন ও উত্তর | bangla sahityer itihas important questions

চর্যাপদ   চর্যাপদ হল বাংলা ভাষার প্রাচীনতম সাহিত্য নিদর্শন।চর্যাপদ আবিষ্কারের আগে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস লেখকেরা মনে করতেন ময়না মতীর গান,গোরক্ষবিজয়,শূন্য পুরান, ডাক ও খনার বচন, রুপকথা এগুলো প্রাচীনতম বাংলা সাহিত্যের দৃষ্টান্ত।           চর্যাপদ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর  1. বাংলা ভাষার প্রাচীনতম সাহিত্য নিদর্শন কী?  উঃ চর্যাপদ।  2. চর্যাপদের রচনাকাল সম্পর্কে কী জানা যায়?  উঃ চর্যাপদের রচনাকাল নিয়ে মতভেদ রয়েছে। তবে মোটামুটি অনুমান করা হয়েছে দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী চর্যাপদের রচনা কাল। 3. চর্যাপদের পুঁথি কে ও কবে আবিষ্কার করেন?  উঃ চর্যাপদের পুঁথি মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ খ্রীস্টাব্দে আবিষ্কার করেন। 4. চর্যাপদের পুঁথি কোথা থেকে আবিষ্কার করা হয়েছিল? উঃ নেপালের রাজদরবার থেকে। 5. চর্যাপদের পুঁথি কোথা থেকে কোন নামে প্রকাশিত হয় ? উঃ ১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হাজার বছরের পুরান বাংলা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা নামে। 6. চর্যার মোট কবি কতজন? উঃ ২৪ জনের নাম বলা হলেও চর্যাপদে ২২ জন কবির...