Skip to main content

গীতিকা সাহিত্য | ময়মনসিংহ গীতিকা ও পূর্ববঙ্গ গীতিকা | গাথা ও গীতিকা | লোকসাহিত্য ও পূর্ববঙ্গ গীতিকা | wbssc bengali | bangla Sahitya | ssc bengali | slst bengali | net set Bengali | Bangla sahityer itihas | bangla mcq | bcs bengali preparation

1. ময়মনসিংহ ও পূর্ববঙ্গ গীতিকায় মোট কয়টি পালা গান সংগৃহীত হয়েছে?
উঃ ৫৪ টি।
2. ময়মনসিংহ গীতিকা কার সম্পাদনায় কবে প্রকাশিত হয়?
উঃ ময়মনসিংহ গীতিকা দীনেশচন্দ্র সেনের
সম্পাদনায় ১৯২৩ সালে প্রকাশিত হয়। 
3. ময়মনসিংহ গীতিকা কোথা থেকে প্রকাশ করা হয়? 
উঃ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। 
4. দীনেশচন্দ্র সেন কীভাবে ময়মনসিংহ গীতিকার প্রতি আকৃষ্ট হন? 
উঃ ময়মনসিংহ থেকে প্রকাশিত 'সৌরভ' নামে
একটি মাসিক পত্রিকায় চন্দ্রকুমার দে নামক
লোকসাহিত্যানুরাগী ব্যক্তি কয়েকটি লোক
গাথা প্রকাশ করেন। ১৯১৩ সাল থেকে চন্দ্র 
কুমার দে ঐ ধরনের দু-চারটি লোকগাথা 
প্রকাশ করতে থাকেন। দীনেশচন্দ্র সেন সেগুলি পড়ে কৌতুহলী হয়ে লেখক ও সংগ্রহ 
কার চন্দ্রকুমার দে -কে খুঁজে বের করেন এবং 
তাঁর সাহায্যে ময়মনসিংহ ও চতুশ্পশ্ববর্তী 
অঞ্চল থেকে দরিদ্র কৃষকদের মুখ থেকে 
অনেক গাথা সংগ্রহ করেন।
5. ময়মনসিংহ গীতিকায় কয়টি পালা রয়েছে সেগুলি কী কী? 
উঃ ১০ টি - মহুয়া, মলুয়া, জয়চন্দ্র - চন্দ্রাবতী, কমলা, কঙ্ক ও লীলা, কাজলরেখা, দেওয়ান ভাবনা, কেনারাম,রূপবতী, দেওয়ান মদিনা। 
6. মহুয়া পালাটির রচয়িতা কে? 
উঃ দ্বিজ কানাই।
7. মহুয়া পালাটির সংকলন কে করেন?
উঃ পূর্ণচন্দ্র ভট্টাচার্য। সংকলিত পালাটির নাম
বাদ্যানীর গান।
8. মহুয়া পালার চরিত্র গুলি উল্লেখ করুন? 
উঃ মহুয়া, নদের চাঁদ, হুমরা।
9. মহুয়া পালাটির রচয়িতা কে? 
উঃ মহুয়া পালার রচনাকার হিসেবে কারো
নাম পাওয়া যায় না। তবে পালার শুরুতে
চন্দ্রাবতীর বন্দনাগীত দেখে অনেকে মনে 
করেন মলুয়া পালাটির রচয়িতা হলেন চন্দ্রাবতী।
10. মলুয়া পালাটির কয়টি অঙ্ক ও কয়টি ছত্র
রয়েছে? 
উঃ ১৯ টি অঙ্ক। ১২৪৭ টি ছত্র রয়েছে। 
11. মলুয়া পালার চরিত্রগুলি উল্লেখ করুন? 
উঃ মলুয়া, চান্দ বিনোদ,কাজী।
12. জয়চন্দ্র ও চন্দ্রাবতী পালাটির রচয়িতা কে? 
উঃ নয়ান চাঁদ ঘোষ।
13. জয়চন্দ্র ও চন্দ্রাবতী পালাটির কয়টি অঙ্ক 
ও কয়টি ছত্র রয়েছে? 
উঃ ১২ টি অঙ্ক ও ৩৫৪ টি ছত্র রয়েছে। 
14. 'জয়চন্দ্র-চন্দ্রাবতী' বা চন্দ্রাবতী পালাটির চরিত্র গুলি কী কী? 
উঃ জয়চন্দ্র বা জয়ানন্দ ও চন্দ্রাবতী।
15. কমলা পালার রচয়িতা কে? 
উঃ দ্বিজ ঈশান। 
16. কঙ্ক ও  লীলা পালার রচয়িতা কে? 
উঃ রঘুসুত, নয়ান চাঁদ ঘোষ ও শ্রীনাথ বনিয়া।
17. ময়মনসিংহ গীতিকার কোন পালায় গীতি রসের প্রাধান্য দেখা যায়? 
উঃ দেওয়ান ভাবনা।
18. দেওয়ান ভাবনা পালার চরিত্র গুলি কী কী? 
উঃ সুনাই, মাধব ও দেওয়ান ভাবনা। 
19. দেওয়ান মদিনা পালার রচয়িতা কে? 
উঃ জালাল গাইন।
20. দেওয়ান মদিনা পালার অন্য নাম কী? 
উঃ আলাল দুলালের পালা।
21. 'কেনারাম' পালাটির রচয়িতা কে? 
উঃ চন্দ্রাবতী। এই পালাটিতে কোনো প্রেমের কাহিনী নেই। 
22. এই পালাটির চরিত্র গুলি কী কী? 
উঃ যশোধরা, কেনারাম, দ্বিজ বংশীদাস।
23. মহারাষ্ট্র পুরাণ কী? কাব্যটির রচয়িতা কে? 
উঃ অষ্টাদশ শতাব্দীতে রচিত ইতিহাসাশ্রয়ী গাথা কাব্য। কাব্যটির রচয়িতা হলেন গঙ্গারাম
সেন।
24. গঙ্গারাম সেন রচিত 'মহারাষ্ট্র পুরাণ' এর রচনা কাল কী?
উঃ ১৬৭২ শকাব্দ বা ১৭৫১ খ্রীস্টাব্দ।
25. 'মহারাষ্ট্র পুরাণ' এ কোন ঘটনার গুলির কথা জানা যায়? 
উঃ বাংলায় মারাঠা বর্গীদের অত্যাচার,ভাস্কর পন্ডিতের পরাজয় ও আলিবর্দি খানের লড়াই।

Comments

Popular posts from this blog

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc      শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য 1. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কবে আবিষ্কার করেন ? উঃ বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে। 2. কাব্যটি কোথা থেকে আবিস্কার করা হয় ? উঃ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামে শ্রীনিবাস আচার্যের বংশধর দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের গোয়াল ঘরের মাচা থেকে । 3. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কখন লিখেছেন? উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি বড়ু চণ্ডীদাস চতুর্দশ শতকের প্রথমার্ধে লিখেছেন । 4. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কোথা থেকে কত সালে প্রকাশিত হয় ?  উঃ ১৩১৬ বঙ্গাব্দে (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয় । 5. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির প্রকৃত নাম কী ছিল ? উঃ শ্রীকৃষ্ণ সন্দর্ভ । 6. বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্যে কিসের কিসের প্রভাব আছে? উঃ ভাগবত,পুরাণ ও জয়দেবের গীতগোবিন্দের । 7. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের কয়টি খন্ড রয়েছে? উঃ ১৩ টি । 8. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের খন্ড গুলির নাম উল্লেখ করুন? উঃ জন্ম খন্ড , তাম্বুল খন্ড , দান খন্ড, নৌকা খন্...

তিন পাহাড়ের কোলে শক্তি চট্টোপাধ্যায় | Tin paharer kole

তিন পাহাড়ের কোলে শক্তি চট্টোপাধ্যায় | Tin paharer kole  কবি পরিচিতি আধুনিক বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়। তাঁর জন্ম 25 নভেম্বর 1933 সালে কোলকাতার জয়নগরে ও তাঁর মৃত্যু 23 মার্চ 1995 সালে। তাঁর কবিতা চর্চার সূত্রপাত ছোটোবেলা থেকেই। কিন্তু আধুনিক কবি হিসেবে বাংলা সাহিত্য জগতে তাঁর আবির্ভাব বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত 'কবিতা' পত্রিকায়। কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ “হে প্রেম হে নৈশব্দ” (১৯৬১)। তাঁর প্রথম মুদ্রিত কবিতা হল 'যম'। কবির ছদ্মনাম হল 'রূপচাঁদ পক্ষী'। [ আমাদের ইউটিউব চ্যানেল 👉 Nityananda academy ] কবির কাব্যগ্রন্থ:  হে প্রেম হে নৈঃশব্দ (1960),  ধর্মে আছো জিরাফেও আছো (1965) হেমন্তের অরণ্যে আমি পোস্টম্যান (1968) পাহাড় কাঁথা মাটির বাড়ি (1971) প্রভু নষ্ট হয়ে যাই (1972) যেতে পারি কিন্তু কেন যাব (1982) বিষয়বস্তু :  আধুনিক কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের একটি অনবদ্য কবিতা তিন পাহাড়ের কোলে'। এই কবিতায় কবি কোলাহল মুখর কোনো পরিবেশ থেকে রাত্রের অন্ধকারে জনমানবহীন কোনো এক স্টেশনে নেমে অবাক হয়ে যান। প্রকৃতির অঙ্গনে আকাশভরা তারা দেখে কবি মুগ্ধ হয়ে যান।...

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | কাশীরাম দাস প্রশ্ন উত্তর

  বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস   Q.1 অন্নদামঙ্গল কার লেখা?  Or অন্নদামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা কে? উঃ ভারতচন্দ্র রায়। Q.2 ভারতচন্দ্রকে রায়গুণাকর উপাধি কে প্রদান করেন? উঃ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র। Q.3 ভারতচন্দ্র কোন কাব্য ধারার শ্রেষ্ঠ কবি?  উঃ ভারতচন্দ্র মধ্যযুগীয় মঙ্গলকাব্য ধারার শ্রেষ্ঠ কবি।  Q.4 কঙ্কাবতী উপন্যাস কার লেখা?  উঃ কঙ্কাবতী উপন্যাস ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় এর লেখা।  Q.5 কঙ্কাবতী কাব্যটি কার লেখা?  উঃ কঙ্কাবতী কাব্যটি বুদ্ধদেব বসুর লেখা।  Q.6 কাফি খাঁ কার ছদ্মনাম?  উঃ কাফি খাঁ প্রফুল্ল চন্দ্র লাহিড়ীর ছদ্মনাম।  Q.7 বিনয় মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ বিনয় মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো যাযাবর। Q.8 সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো সুবচনী।  Q.9 নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো সুনন্দ। Q.10 সত্যপীর কার ছদ্মনাম? উঃ সত্যপীর সৈয়দ মুজতবা আলীর ছদ্মনাম।  Q.11 নীহারিকা দেবী কার ছদ্মনাম?  উঃ নীহারিকা দেবী অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের ছদ্মনাম।...