1.স্থাপত্যের নাম | তাজমহল |
সময়কাল | ১৬৩২-১৬৫৩ |
অবস্থান | আগ্রা |
প্রতিষ্ঠাতা | মুঘল সম্রাট শাহজাহান |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | ভারতবর্ষের স্থাপত্যগুলির মধ্যে শ্রেষ্ঠতম হল তাজমহল শাহজাহান তার প্রিয় পত্নীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে আগ্রা শহরে যমুনা নদীর তীরে এটি স্থাপন করেন । |
2.স্থাপত্যের নাম | সাঁচির স্তুপ |
সময়কাল | খ্রীস্টপূর্ব তৃতীয় শতক |
অবস্থান | ভোপাল শহরের কাছে ( মধ্যপ্রদেশ ) |
প্রতিষ্ঠাতা | মৌর্য সম্রাট অশোক |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | বৌদ্ধ ভিক্ষুকদের কাছে এই স্থাপত্যটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । UNESCO ১৯৮৯ সালে এই স্থাপত্যটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহি স্থানের স্বীকৃতি দেয়৷ |
3.স্থাপত্যের নাম | অজন্তা গুহা |
সময়কাল | খ্রীস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতক |
অবস্থান | ঔরঙ্গাবাদ ( মহারাষ্ট্র ) |
প্রতিষ্ঠাতা | গুপ্ত রাজবংশ |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | বৌদ্ধ চিত্র শিল্পের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন । এতে ৩০ টি গুহা মন্দির আছে৷ ১৯৮৩ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়। |
4.স্থাপত্যের নাম | ইলোরা গুহা |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতক থেকে সপ্তম শতক |
অবস্থান | ঔরঙ্গাবাদ ( মহারাষ্ট্র ) |
প্রতিষ্ঠাতা | গুপ্ত রাজবংশ |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | ৩৪ টি গুহাচিত্র আছে। বৌদ্ধ, জৈন ও হিন্দু শিল্পের নিদর্শন রয়েছে। ১৯৮৩ সালে UNESCO এই স্থানকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়। |
5.স্থাপত্যের নাম | সিংহশীর্ষ স্তম্ভ |
সময়কাল | খ্রীস্টপূর্ব তৃতীয় শতক |
অবস্থান | সারনাথ ( উত্তরপ্রদেশ ) |
প্রতিষ্ঠাতা | মৌর্য সম্রাট অশোক |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | স্বাধীন ভারত সরকার এটিকে জাতীয় প্রতিক হিসাবে গ্রহণ করেছেন । |
6.স্থাপত্যের নাম | নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় পঞ্চমশতক |
অবস্থান | পাটনা শহরের নিকট ( বিহার ) |
প্রতিষ্ঠাতা | গুপ্ত সম্রাট প্রথম কুমার গুপ্ত |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় হল ভারতবর্ষের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় । প্রাচীনকালে বহু পন্ডিত এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম হল চীনা পর্যটক হিউয়েন সাং। ২০১৬ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়। |
7.স্থাপত্যের নাম | জগন্নাথ মন্দির |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতক |
অবস্থান | পুরী ( ওড়িশা ) |
প্রতিষ্ঠাতা | অনন্ত বর্মন |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | হিন্দু পুণ্যার্থীদের কাছে এই মন্দির টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । এই মন্দিরে প্রভু জগন্নাথ, বলরাম ও শুভদ্রা এই তিন দেব-দেবীর উপাসনা করা হয় । এই মন্দির থেকেই পুরীর রথযাত্রা শুরু হয় । |
8.স্থাপত্যের নাম | বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় অষ্টম-নবম শতক |
অবস্থান | ভাগলপুর শহরের কাছে (বিহার) |
প্রতিষ্ঠাতা | ধর্মপাল |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | প্রাচীন ভারতের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় হল বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় । এই বিশ্ববিদ্যালয়ে তিব্বতি ধর্ম ও ভাষা সম্পর্কে বিশেষ বিভাগ ছিল । |
9.স্থাপত্যের নাম . | বিরূপাক্ষ মন্দির |
সময়কাল | ৭৪০ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | হাম্পি ( কর্নাটক ) |
প্রতিষ্ঠাতা | চালুক্য রাজা দ্বিতীয় বিক্রমাদিত্য |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | দক্ষিণ ভারতীয় দ্রাবিড় রীতিতে নির্মিত এই মন্দির, চালুক্য স্থাপত্যের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন । |
10.স্থাপত্যের নাম | সূর্য মন্দির |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতক |
অবস্থান | কোণারক ( ওড়িশা ) |
প্রতিষ্ঠাতা | গঙ্গ রাজা প্রথম নরসিংহদেব |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | প্রাচীন ভারতের মন্দিরগুলির মধ্যে অন্যতম । ১৯৮৪ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয় । |
11.স্থাপত্যের নাম | মহাবলীপুরমের রথ মন্দির |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় সপ্তম শতক |
অবস্থান | মামল্লপুরম |
প্রতিষ্ঠাতা | পল্লবরাজ প্রথম নরসিংহবর্মন |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | দক্ষিণ ভারতীয় দ্রাবিড় রীতিতে নির্মিত এই মন্দির । ১৯৮৪ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয় |
12.স্থাপত্যের নাম | কৈলাসনাথ মন্দির |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় অষ্টম শতক |
অবস্থান | কাঞ্চী ( তামিলনাড়ু ) |
প্রতিষ্ঠাতা | পল্লবরাজ দ্বিতীয় নরসিংহবর্মন |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | দক্ষিণ ভারতীয় দ্রাবিড় রীতিতে নির্মিত হিন্দু মন্দির। এই মন্দিরের আরাদ্ধ দেবতা হল শিব । |
13.স্থাপত্যের নাম | খাজুরাহ মন্দির |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় দশম শতক |
অবস্থান | মধ্যপ্রদেশ |
প্রতিষ্ঠাতা | চান্দেল রাজবংশ |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | প্রাচীন হিন্দু ও জৈন ধর্মের সমষ্টিক্ষেত্র । এই মন্দিরগুলি হিন্দু 'নাগররীতির' স্থাপত্যের প্রতিক। ১৯৮৬ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয় । |
14.স্থাপত্যের নাম | বৃহদেশ্বর মন্দির |
সময়কাল | ১০১০ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | তাঞ্জাভুর ( তামিলনাড়ু ) |
প্রতিষ্ঠাতা | প্রথম রাজরাজ চোল |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | দক্ষিণ ভারতীয় দ্রাবিড় শিল্পরীতিতে নির্মিত এই মন্দির চোল শিল্পকলার উৎকৃষ্ট নিদর্শন। ২০০৪ সালে এই স্থাপত্যকে UNESCO বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়। |
15.স্থাপত্যের নাম | কুতুবমিনার |
সময়কাল | ১১৯৩-১২২০ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | দিল্লি |
প্রতিষ্ঠাতা | কুতুবউদ্দিন নির্মাণ শুরু করে এবং তাঁর জামাতা ইলতুৎ মিস শেষ করেন |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | এটি বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ্য স্থাপত্য। UNESCO ১৯৯৩ সালে এই স্থাপত্যকে বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়। |
16.স্থাপত্যের নাম | এলিফ্যান্টা গুহা |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় সপ্তম শতক |
অবস্থান | মুম্বাইয়ের নিকট এলিফ্যান্টা দ্বীপে ( মহারাষ্ট্র ) |
প্রতিষ্ঠাতা | রাষ্ট্রকুট রাজবংশ |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | এই স্থাপত্যটি হিন্দু দেবতা শিব কে উৎসর্গ করে পাথর কেটে নির্মাণ করা হয়েছে। এই গুহায় শিবের তিন মূর্তি ও নটরাজ মুর্তি খোদাই করা রয়েছে। ১৯৮৭ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়। |
17.স্থাপত্যের নাম | আড়াই দিন কা ঝোপড়া |
সময়কাল | ১১৯৯ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | আজমির |
প্রতিষ্ঠাতা | কুতুবউদ্দিন আইবক |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | এটি ভারতবর্ষের পুরাতন মসজিদগুলির মধ্যে অন্যতম । ঐতিহাসিকদের মতে এই মসজিদ তৈরি করতে আড়াই দিন সময় লেগেছিল। |
18.স্থাপত্যের নাম | পুরানা কেল্লা |
সময়কাল | খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতক |
অবস্থান | দিল্লি |
প্রতিষ্ঠাতা | শেরশাহ শুরি |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | দিল্লি শহরের যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত এই স্থাপত্যটির পুনরুদ্ধার করেন আলেকজান্ডার ক্যানিংহাম । |
19.স্থাপত্যের নাম | বুলন্দ দরওয়াজা |
সময়কাল | ১৫৭২ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | আগ্রার নিকট ফতেপুর সিক্রি ( উত্তরপ্রদেশ ) |
প্রতিষ্ঠাতা | মুঘল সম্রাট আকবর |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | আকবর তার গুজরাত জয়কে স্মরণীয় করে রাখার জন্য এই স্থাপত্যটি নির্মাণ করেন। এটি ভারতবর্ষের বৃহত্তম প্রবেশদ্বার। |
20.স্থাপত্যের নাম | আগ্রা দুর্গ |
সময়কাল | ১৫৬৫-১৫৭৩ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | আগ্রা ( উত্তরপ্রদেশ ) |
প্রতিষ্ঠাতা | মুঘল সম্রাট আকবর |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | লাল বেলে পাথরে নির্মীত এই দুর্গ মুঘল স্থাপত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন। ১৬৩৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত মুঘল রাজসভা এখানে আয়োজন করা হত। ১৯৮৩ সালে এই স্থাপত্যকে UNESCO বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়। |
21.স্থাপত্যের নাম | চারমিনার |
সময়কাল | ১৫৯১ |
অবস্থান | হায়দ্রাবাদ ( তেলেঙ্গানা ) |
প্রতিষ্ঠাতা | কুতুবশাহি সাম্রাজ্যের সুলতান মহম্মদ কুয়ালি কুতুবশাহ |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | কুয়ালী কুতুব শাহ তার রাজ্যের রাজধানী গোলকুণ্ডা থেকে স্থানান্তরিত করেন হায়দ্রাবাদে। হায়দ্রাবাদ শহরের প্রবেশদ্বার হিসেবে তিনি এই চারমিনার নির্মাণ করেন। |
22.স্থাপত্যের নাম | লালকেল্লা |
সময়কাল | ১৬৩৯-১৬৪৮ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | দিল্লি |
প্রতিষ্ঠাতা | মুঘল সম্রাট শাহজাহান |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | ১৬৩৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই স্থাপত্যটি ছিল মুঘল সাম্রাজ্যের সদস্যদের বাসস্থান। দেশ স্বাধীন হবার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী এই লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে স্বাধীনতা দিবস ও প্রজাতন্ত্র দিবসের সুচনা করে থাকেন। ২০০৭ সালে এই স্থাপত্যটিকে UNESCO বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়। |
23.স্থাপত্যের নাম | সবরমতি আশ্রম |
সময়কাল | ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | আমেদাবাদ ( গুজরাত ) |
প্রতিষ্ঠাতা | মহাত্মা গান্ধী |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ গান্ধীজি এই আশ্রম থেকে ডান্ডির উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন এবং সমুদ্রের জল থেকে লবণ প্রস্তুত করে আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করেন। |
24.স্থাপত্যের নাম | ভিক্টোরিয়া টারমিনাস ( ছত্রপতি শিবাজি টারমিনাস ) |
সময়কাল | ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | মুম্বাই ( মহারাষ্ট্র ) |
প্রতিষ্ঠাতা | ফ্রেডরিক উইলিয়াম স্টিভেন্স |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | এটি ভারতবর্ষের অন্যতম ব্যস্ত রেলস্টেশন। ১৯৯৬ সালে এটিকে "ছত্রপতি শিবাজি টারমিনাস" নামকরণ করা হয়৷ ২০০৪ সালে UNESCO এই রেলস্টেশনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয় । |
25.স্থাপত্যের নাম | গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া |
সময়কাল | ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | মুম্বাইয় |
প্রতিষ্ঠাতা | জর্জ উইটেট |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | ৮৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট এই স্থাপত্যটি জলপথে ভারতবর্ষের প্রবেশদ্বার। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক জাহাজ এখানে এসে জড়ো হয়। |
26.স্থাপত্যের নাম | ইন্ডিয়া গেট |
সময়কাল | ১৯২১-১৯৩১ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | নিউ দল্লি ( লুটেনস জোন ) |
প্রতিষ্ঠাতা | এডউইন লুটেনস |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত ভারতীয় জওয়ানদের শ্রদ্ধার্ঘ্যে এই স্থাপত্যটি নির্মান করা হয়। |
27.স্থাপত্যের নাম | স্ট্যাচু অফ ইউনিটি |
সময়কাল | ২০১৩-২০১৮ খ্রিস্টাব্দ |
অবস্থান | কেওরিয়া |
প্রতিষ্ঠাতা | রাম ভি সুতার |
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য | এটি ভারতবর্ষের উচ্চতম মানবমূর্তি । স্বাধীন ভারতবর্ষের প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী তথা প্রথম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের শ্রদ্ধার্ঘে এই মূর্তিটি নির্মাণ করা হয় । |
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য 1. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কবে আবিষ্কার করেন ? উঃ বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে। 2. কাব্যটি কোথা থেকে আবিস্কার করা হয় ? উঃ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামে শ্রীনিবাস আচার্যের বংশধর দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের গোয়াল ঘরের মাচা থেকে । 3. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কখন লিখেছেন? উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি বড়ু চণ্ডীদাস চতুর্দশ শতকের প্রথমার্ধে লিখেছেন । 4. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কোথা থেকে কত সালে প্রকাশিত হয় ? উঃ ১৩১৬ বঙ্গাব্দে (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয় । 5. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির প্রকৃত নাম কী ছিল ? উঃ শ্রীকৃষ্ণ সন্দর্ভ । 6. বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্যে কিসের কিসের প্রভাব আছে? উঃ ভাগবত,পুরাণ ও জয়দেবের গীতগোবিন্দের । 7. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের কয়টি খন্ড রয়েছে? উঃ ১৩ টি । 8. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের খন্ড গুলির নাম উল্লেখ করুন? উঃ জন্ম খন্ড , তাম্বুল খন্ড , দান খন্ড, নৌকা খন্ড , ভার খন্ড , ছত্র
Comments
Post a Comment