Skip to main content

ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থাপত্য

 1.স্থাপত্যের নাম  তাজমহল 
 সময়কাল  ১৬৩২-১৬৫৩
 অবস্থান  আগ্রা
 প্রতিষ্ঠাতা  মুঘল সম্রাট শাহজাহান  
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   ভারতবর্ষের স্থাপত্যগুলির মধ্যে শ্রেষ্ঠতম হল তাজমহল শাহজাহান তার প্রিয় পত্নীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে আগ্রা শহরে যমুনা নদীর তীরে এটি স্থাপন করেন ।                
 2.স্থাপত্যের নাম সাঁচির স্তুপ   
 সময়কাল  খ্রীস্টপূর্ব তৃতীয় শতক   
 অবস্থান  ভোপাল শহরের কাছে ( মধ্যপ্রদেশ )   
 প্রতিষ্ঠাতা  মৌর্য সম্রাট অশোক 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   বৌদ্ধ ভিক্ষুকদের কাছে এই স্থাপত্যটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । UNESCO ১৯৮৯ সালে এই স্থাপত্যটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহি স্থানের স্বীকৃতি দেয়৷           
 3.স্থাপত্যের নাম  অজন্তা গুহা 
 সময়কাল  খ্রীস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতক
 অবস্থান  ঔরঙ্গাবাদ ( মহারাষ্ট্র )  
 প্রতিষ্ঠাতা  গুপ্ত রাজবংশ  
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   বৌদ্ধ চিত্র শিল্পের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন । এতে ৩০ টি গুহা মন্দির আছে৷ ১৯৮৩ সালে UNESCO  এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়।        
 4.স্থাপত্যের নাম  ইলোরা গুহা
 সময়কাল খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতক থেকে সপ্তম শতক    
 অবস্থান  ঔরঙ্গাবাদ ( মহারাষ্ট্র )  
 প্রতিষ্ঠাতা  গুপ্ত রাজবংশ  
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   ৩৪ টি গুহাচিত্র আছে। বৌদ্ধ, জৈন ও হিন্দু শিল্পের নিদর্শন রয়েছে। ১৯৮৩ সালে UNESCO এই স্থানকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়।           
 5.স্থাপত্যের নাম    সিংহশীর্ষ স্তম্ভ  
 সময়কাল  খ্রীস্টপূর্ব তৃতীয় শতক   
 অবস্থান  সারনাথ ( উত্তরপ্রদেশ )  
 প্রতিষ্ঠাতা  মৌর্য সম্রাট অশোক   
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   স্বাধীন ভারত সরকার এটিকে জাতীয় প্রতিক হিসাবে গ্রহণ করেছেন ।       
 6.স্থাপত্যের নাম  নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়
 সময়কাল  খ্রিস্টীয় পঞ্চমশতক   
 অবস্থান  পাটনা শহরের নিকট ( বিহার )   
 প্রতিষ্ঠাতা  গুপ্ত সম্রাট প্রথম কুমার গুপ্ত    
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় হল ভারতবর্ষের প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় । প্রাচীনকালে বহু পন্ডিত এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম হল চীনা পর্যটক হিউয়েন সাং। ২০১৬ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়।                   
 7.স্থাপত্যের নাম  জগন্নাথ মন্দির  
 সময়কাল  খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতক  
 অবস্থান  পুরী ( ওড়িশা )  
 প্রতিষ্ঠাতা  অনন্ত বর্মন
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   হিন্দু পুণ্যার্থীদের কাছে এই মন্দির টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । এই মন্দিরে প্রভু জগন্নাথ, বলরাম ও শুভদ্রা এই তিন দেব-দেবীর উপাসনা করা হয় । এই মন্দির থেকেই পুরীর রথযাত্রা শুরু হয় ।            
 8.স্থাপত্যের নাম  বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়   
 সময়কাল  খ্রিস্টীয় অষ্টম-নবম শতক  
 অবস্থান  ভাগলপুর শহরের কাছে (বিহার)    
 প্রতিষ্ঠাতা  ধর্মপাল 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   প্রাচীন ভারতের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় হল বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় । এই বিশ্ববিদ্যালয়ে তিব্বতি ধর্ম ও ভাষা সম্পর্কে বিশেষ বিভাগ ছিল ।        
 9.স্থাপত্যের নাম . বিরূপাক্ষ মন্দির 
 সময়কাল  ৭৪০ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান  হাম্পি ( কর্নাটক )
 প্রতিষ্ঠাতা  চালুক্য রাজা দ্বিতীয় বিক্রমাদিত্য  
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   দক্ষিণ ভারতীয় দ্রাবিড় রীতিতে নির্মিত এই মন্দির, চালুক্য স্থাপত্যের শ্রেষ্ঠ নিদর্শন ।         
 10.স্থাপত্যের নাম   সূর্য মন্দির  
 সময়কাল  খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতক  
 অবস্থান  কোণারক ( ওড়িশা )  
 প্রতিষ্ঠাতা  গঙ্গ রাজা প্রথম নরসিংহদেব 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   প্রাচীন ভারতের মন্দিরগুলির মধ্যে অন্যতম । ১৯৮৪ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয় ।          
 11.স্থাপত্যের নাম  মহাবলীপুরমের রথ মন্দির 
 সময়কাল  খ্রিস্টীয় সপ্তম শতক 
 অবস্থান  মামল্লপুরম
 প্রতিষ্ঠাতা  পল্লবরাজ প্রথম নরসিংহবর্মন 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   দক্ষিণ ভারতীয় দ্রাবিড় রীতিতে নির্মিত এই মন্দির । ১৯৮৪ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়              
 12.স্থাপত্যের নাম  কৈলাসনাথ মন্দির  
 সময়কাল খ্রিস্টীয় অষ্টম শতক  
 অবস্থান কাঞ্চী ( তামিলনাড়ু )  
 প্রতিষ্ঠাতা পল্লবরাজ দ্বিতীয় নরসিংহবর্মন 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   দক্ষিণ ভারতীয় দ্রাবিড় রীতিতে নির্মিত হিন্দু মন্দির। এই মন্দিরের আরাদ্ধ দেবতা হল শিব ।   
 13.স্থাপত্যের নাম  খাজুরাহ মন্দির  
 সময়কাল খ্রিস্টীয় দশম শতক
 অবস্থান মধ্যপ্রদেশ 
 প্রতিষ্ঠাতা চান্দেল রাজবংশ 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   প্রাচীন হিন্দু ও জৈন ধর্মের সমষ্টিক্ষেত্র । এই মন্দিরগুলি হিন্দু 'নাগররীতির' স্থাপত্যের প্রতিক। ১৯৮৬ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয় ।       
 14.স্থাপত্যের নাম  বৃহদেশ্বর মন্দির
 সময়কাল ১০১০ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান তাঞ্জাভুর ( তামিলনাড়ু )  
 প্রতিষ্ঠাতা প্রথম রাজরাজ চোল 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   দক্ষিণ ভারতীয় দ্রাবিড় শিল্পরীতিতে নির্মিত এই মন্দির চোল শিল্পকলার উৎকৃষ্ট নিদর্শন। ২০০৪ সালে এই স্থাপত্যকে UNESCO বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়।
 15.স্থাপত্যের নাম  কুতুবমিনার 
 সময়কাল ১১৯৩-১২২০ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান দিল্লি 
 প্রতিষ্ঠাতা কুতুবউদ্দিন নির্মাণ শুরু করে এবং তাঁর জামাতা ইলতুৎ মিস শেষ করেন      
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   এটি বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ্য স্থাপত্য। UNESCO ১৯৯৩ সালে এই স্থাপত্যকে বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়।
 16.স্থাপত্যের নাম  এলিফ্যান্টা গুহা 
 সময়কাল খ্রিস্টীয় সপ্তম শতক  
 অবস্থান মুম্বাইয়ের নিকট এলিফ্যান্টা দ্বীপে (  মহারাষ্ট্র )    
 প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রকুট রাজবংশ  
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   এই স্থাপত্যটি হিন্দু দেবতা শিব কে উৎসর্গ করে পাথর কেটে নির্মাণ করা হয়েছে। এই গুহায় শিবের তিন মূর্তি ও নটরাজ মুর্তি খোদাই করা রয়েছে। ১৯৮৭ সালে UNESCO এটিকে বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়।
 17.স্থাপত্যের নাম  আড়াই দিন কা ঝোপড়া  
 সময়কাল ১১৯৯ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান আজমির 
 প্রতিষ্ঠাতা কুতুবউদ্দিন আইবক 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   এটি ভারতবর্ষের পুরাতন মসজিদগুলির মধ্যে অন্যতম । ঐতিহাসিকদের মতে এই মসজিদ তৈরি করতে আড়াই দিন সময় লেগেছিল।           
 18.স্থাপত্যের নাম  পুরানা কেল্লা
 সময়কাল খ্রিস্টীয় ষোড়শ শতক   
 অবস্থান দিল্লি 
 প্রতিষ্ঠাতা শেরশাহ শুরি
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য  দিল্লি শহরের যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত এই স্থাপত্যটির পুনরুদ্ধার করেন আলেকজান্ডার ক্যানিংহাম । 
 19.স্থাপত্যের নাম  বুলন্দ দরওয়াজা  
 সময়কাল ১৫৭২ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান আগ্রার নিকট ফতেপুর সিক্রি ( উত্তরপ্রদেশ )  
 প্রতিষ্ঠাতা মুঘল সম্রাট আকবর  
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   আকবর তার গুজরাত জয়কে স্মরণীয় করে রাখার জন্য এই স্থাপত্যটি নির্মাণ করেন। এটি ভারতবর্ষের বৃহত্তম প্রবেশদ্বার।         
 20.স্থাপত্যের নাম  আগ্রা দুর্গ
 সময়কাল ১৫৬৫-১৫৭৩ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান আগ্রা ( উত্তরপ্রদেশ )  
 প্রতিষ্ঠাতা মুঘল সম্রাট আকবর   
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   লাল বেলে পাথরে নির্মীত এই দুর্গ মুঘল স্থাপত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন। ১৬৩৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত মুঘল রাজসভা এখানে আয়োজন করা হত। ১৯৮৩ সালে এই স্থাপত্যকে UNESCO বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয়।
 21.স্থাপত্যের নাম  চারমিনার 
 সময়কাল ১৫৯১
 অবস্থান হায়দ্রাবাদ ( তেলেঙ্গানা )   
 প্রতিষ্ঠাতা কুতুবশাহি সাম্রাজ্যের সুলতান মহম্মদ কুয়ালি কুতুবশাহ    
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   কুয়ালী কুতুব শাহ তার রাজ্যের রাজধানী গোলকুণ্ডা থেকে স্থানান্তরিত করেন হায়দ্রাবাদে। হায়দ্রাবাদ শহরের প্রবেশদ্বার হিসেবে তিনি এই চারমিনার নির্মাণ করেন।
 22.স্থাপত্যের নাম  লালকেল্লা
 সময়কাল ১৬৩৯-১৬৪৮ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান দিল্লি 
 প্রতিষ্ঠাতা মুঘল সম্রাট শাহজাহান   
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   ১৬৩৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই স্থাপত্যটি ছিল মুঘল সাম্রাজ্যের সদস্যদের বাসস্থান। দেশ স্বাধীন হবার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী এই লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে স্বাধীনতা দিবস ও প্রজাতন্ত্র দিবসের সুচনা করে থাকেন। ২০০৭ সালে এই স্থাপত্যটিকে UNESCO বিশ্ব-ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়।
 23.স্থাপত্যের নাম  সবরমতি আশ্রম
 সময়কাল ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান আমেদাবাদ ( গুজরাত ) 
 প্রতিষ্ঠাতা মহাত্মা গান্ধী  
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ গান্ধীজি এই আশ্রম থেকে ডান্ডির উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন এবং সমুদ্রের জল থেকে লবণ প্রস্তুত করে আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করেন।             
 24.স্থাপত্যের নাম  ভিক্টোরিয়া টারমিনাস ( ছত্রপতি শিবাজি টারমিনাস )    
 সময়কাল ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান মুম্বাই ( মহারাষ্ট্র )   
 প্রতিষ্ঠাতা ফ্রেডরিক উইলিয়াম স্টিভেন্স   
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য   এটি ভারতবর্ষের অন্যতম ব্যস্ত রেলস্টেশন। ১৯৯৬ সালে এটিকে "ছত্রপতি শিবাজি টারমিনাস" নামকরণ করা হয়৷ ২০০৪ সালে UNESCO এই রেলস্টেশনকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি দেয় ।          
 25.স্থাপত্যের নাম  গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া  
 সময়কাল ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান মুম্বাইয় 
 প্রতিষ্ঠাতা জর্জ উইটেট 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য  ৮৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট এই স্থাপত্যটি জলপথে ভারতবর্ষের প্রবেশদ্বার। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক জাহাজ এখানে এসে জড়ো হয়।             
 26.স্থাপত্যের নাম  ইন্ডিয়া গেট 
 সময়কাল ১৯২১-১৯৩১ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান নিউ দল্লি ( লুটেনস জোন ) 
  প্রতিষ্ঠাতা এডউইন লুটেনস 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য  প্রথম বিশ্বযুদ্ধে নিহত ভারতীয় জওয়ানদের শ্রদ্ধার্ঘ্যে এই স্থাপত্যটি নির্মান করা হয়।       
 27.স্থাপত্যের নাম  স্ট্যাচু অফ ইউনিটি 
 সময়কাল ২০১৩-২০১৮ খ্রিস্টাব্দ 
 অবস্থান কেওরিয়া
 প্রতিষ্ঠাতা রাম ভি সুতার 
 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য  এটি ভারতবর্ষের উচ্চতম মানবমূর্তি । স্বাধীন ভারতবর্ষের প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী তথা প্রথম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের শ্রদ্ধার্ঘে এই মূর্তিটি নির্মাণ করা হয় ।                

Comments

Popular posts from this blog

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য | sri krishna kirtan | শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রশ্ন উত্তর |বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc      শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য 1. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কবে আবিষ্কার করেন ? উঃ বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে। 2. কাব্যটি কোথা থেকে আবিস্কার করা হয় ? উঃ বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামে শ্রীনিবাস আচার্যের বংশধর দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের গোয়াল ঘরের মাচা থেকে । 3. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কে কখন লিখেছেন? উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি বড়ু চণ্ডীদাস চতুর্দশ শতকের প্রথমার্ধে লিখেছেন । 4. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটি কোথা থেকে কত সালে প্রকাশিত হয় ?  উঃ ১৩১৬ বঙ্গাব্দে (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দে) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয় । 5. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির প্রকৃত নাম কী ছিল ? উঃ শ্রীকৃষ্ণ সন্দর্ভ । 6. বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্যে কিসের কিসের প্রভাব আছে? উঃ ভাগবত,পুরাণ ও জয়দেবের গীতগোবিন্দের । 7. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের কয়টি খন্ড রয়েছে? উঃ ১৩ টি । 8. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের খন্ড গুলির নাম উল্লেখ করুন? উঃ জন্ম খন্ড , তাম্বুল খন্ড , দান খন্ড, নৌকা খন্ড , ভার খন্ড , ছত্র

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | কাশীরাম দাস প্রশ্ন উত্তর

  বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস   Q.1 অন্নদামঙ্গল কার লেখা?  Or অন্নদামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা কে? উঃ ভারতচন্দ্র রায়। Q.2 ভারতচন্দ্রকে রায়গুণাকর উপাধি কে প্রদান করেন? উঃ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র। Q.3 ভারতচন্দ্র কোন কাব্য ধারার শ্রেষ্ঠ কবি?  উঃ ভারতচন্দ্র মধ্যযুগীয় মঙ্গলকাব্য ধারার শ্রেষ্ঠ কবি।  Q.4 কঙ্কাবতী উপন্যাস কার লেখা?  উঃ কঙ্কাবতী উপন্যাস ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় এর লেখা।  Q.5 কঙ্কাবতী কাব্যটি কার লেখা?  উঃ কঙ্কাবতী কাব্যটি বুদ্ধদেব বসুর লেখা।  Q.6 কাফি খাঁ কার ছদ্মনাম?  উঃ কাফি খাঁ প্রফুল্ল চন্দ্র লাহিড়ীর ছদ্মনাম।  Q.7 বিনয় মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ বিনয় মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো যাযাবর। Q.8 সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো সুবচনী।  Q.9 নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কি?  উঃ নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম হলো সুনন্দ। Q.10 সত্যপীর কার ছদ্মনাম? উঃ সত্যপীর সৈয়দ মুজতবা আলীর ছদ্মনাম।  Q.11 নীহারিকা দেবী কার ছদ্মনাম?  উঃ নীহারিকা দেবী অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের ছদ্মনাম।  Q.12 নীলকন্ঠ কার ছদ্মনাম?  উঃ প্রভাত মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম নীলকন্ঠ।  Q.13 অনিলা দেবী

শাক্ত পদাবলী | বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস | wbssc |

শাক্ত পদাবলী    1. শাক্ত পদাবলী কী?  উঃ অষ্টাদশ শতাব্দীতে দেবী কালিকা বা  শ্যামার আরাধনা বিষয়ক যে সমস্ত পদ  রচিত  হয়েছিল তা-ই শাক্ত পদাবলী নামে পরিচিত। 2. শাক্ত পদাবলীকে কয়টি পর্যায়ে ভাগ করা যায়?  উঃ (ক) আগমনী (খ) বিজয়া (গ) ভক্তের  আকুতি।  3. শক্তি ধর্ম বিষয়ক প্রাচীনতম পরিচয়  কোথায় পাওয়া  যায় ?  উঃ ঋগ্বেদের দেবীশুক্তে ।  4. শাক্ত পদের আরেক নাম কী ?  উঃ 'মালসী'। এই গান গুলি মালবশ্রী রাগে গাওয়া হত তাই এরূপ নামকরন ।  5. শাক্ত পদাবলীর শ্রেষ্ঠ পদকর্তা কে?  উঃ রাম প্রসাদ সেন ।  6. রাম প্রসাদ সেনের পরিচয় দাও?  উঃ ঈশ্বর গুপ্তের তথ্য অনুসারে রাম  প্রসাদের জন্ম ১৭২০-১৭২১ খ্রিস্টাব্দ  এবং ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে তিনি দেহ ত্যাগ করেন। তাঁর জন্ম হালি শহরের অন্তর্গত কুমার হট্ট গ্রামে।  7. কবি রাম প্রসাদ সেনের প্রথম গান কী?  উঃ "আমায় দাও মা তবিলদারি" 8. কবি রাম প্রসাদ সেনের পিতার নাম কী? উঃ রাম রাম সেন।  9. কবি রাম প্রসাদ সেনকে কবিরঞ্জন উপাধি কে প্রদান করেন? উঃ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র।  10. কবি রাম প্রসাদ সেন আর কোন কোন কাব্য রচনা করেন?  উঃ 'বিদ্যাসুন্দর','কালীকীর্তন','কৃষ্ণকী